রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়:মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যে কোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও যোগান দেয়। মধুতে আছে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
হৃদরোগে:এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সাথে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদরোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃদপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ওজন কমাতে:মধু খেলে পাকস্থলী থেকে বাড়তি গ্লকোজ তৈরি হয় যার জন্য মস্তিষ্কের সুগার লেভেল বেড়ে যায় এবং মেদ কমানোর হরমোন নিঃসরণের জন্য রীতিমতো চাপ সৃষ্টি করে। ফলে মেদ কমার সুযোগ তৈরি হয়।
অনিদ্রায়:মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম এবং সম্মোহনের কাজ করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে:মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স যা ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। আবার, ১ চা চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
পাকস্থলীর সুস্থতায় :মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমে সাহায্য করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক এসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুক জ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।
কুরআন হাদীস অনুযায়ী মধুর গুনাগুন: মধু যে আমাদের শরীরের জন্য কতটা জরুরী, তার একটি প্রমান হচ্ছে- কুরআন হাদীসেও মধুর অনেক গুনাগুন সম্পর্কে বলা হয়েছে। অথচ এ বিষয়ে আমাদের অনেকেরই অজানা।