DXN Kiwi ডিএক্সএন কিউই ডিএক্সএন কিউই একটি ঘন ফলের রস এবং কৃত্রিম রঙ থেকে মুক্ত। এই পানীয় একটি মসৃণ জমিন এবং সুস্বাদু স্বাদ সঙ্গে আপনার তৃষ্ণা নিবারণ করে। যে কোনও উৎসব মরসুম বা উদযাপনের সময় আপনার অতিথিকে এই সতেজ পানীয়ের সাথে পরিবেশন করুন।
প্যাকেজিং আকার: বোতল প্রতি 1000 মিলি
(১) কিউইয়ের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আপনার দেহে প্রতিদিন যে পরিমাণ ভিটামিন সি দরকার হয়, তার বেশিরভাগটাই একটা কিউইয়ের মধ্যে পেয়ে যাবেন। কিউইয়ের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আপনার দেহে প্রতিদিন যে পরিমাণ ভিটামিন সি দরকার হয়, তার বেশিরভাগটাই একটা কিউইয়ের মধ্যে পেয়ে যাবেন।
(২) কিউইয়ের মধ্যে পলিফেনল ও ক্যারোটেনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা দেহে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে শারীরিক প্রদাহ কমায় এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়। কিউইয়ের মধ্যে পলিফেনল ও ক্যারোটেনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা দেহে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে শারীরিক প্রদাহ কমায় এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়।
(৩) রোজ কিউই খেলে চট করে অসুস্থ হবেন না। পাশাপাশি ওজনকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। কিউই ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। এই ফলের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার এবং কম পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে। এটি খিদে কমায় এবং ওজনকে বাড়তে দেয় না। রোজ কিউই খেলে চট করে অসুস্থ হবেন না। পাশাপাশি ওজনকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। কিউই ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। এই ফলের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার এবং কম পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে। এটি খিদে কমায় এবং ওজনকে বাড়তে দেয় না।
(৪) হজমের সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই কিউই খান। ডায়েটরি ফাইবার থাকা কিউই খেলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। পেট পরিষ্কার করে দেয় এই ফল। প্রতিরোধ করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও। হজমের সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই কিউই খান। ডায়েটরি ফাইবার থাকা কিউই খেলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। পেট পরিষ্কার করে দেয় এই ফল। প্রতিরোধ করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও।
(৫) ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকা কিউই খেলে নিখুঁত ত্বকও পাওয়া যায়। এই ফল ত্বকে কোলাজেন গঠনে সাহায্য করে এবং ত্বককে আরও সুন্দর করে তোলে। দাগছোপ, ব্রণর সমস্যা কমায় কিউই। ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকা কিউই খেলে নিখুঁত ত্বকও পাওয়া যায়। এই ফল ত্বকে কোলাজেন গঠনে সাহায্য করে এবং ত্বককে আরও সুন্দর করে তোলে। দাগছোপ, ব্রণর সমস্যা কমায় কিউই।
(৬) হার্টের যত্ন নেয় কিউই। এই ফলের মধ্যে থাকা ইলেকট্রোলাইট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমায়। এক সপ্তাহ কিউই খেলে আপনার লিপিড প্রোফাইল (কোলেস্টেরল) নরম্যাল মাত্রায় চলে আসবে। এছাড়া রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রা কমিয়ে কিউই হার্টের খেয়াল রাখে। হার্টের যত্ন নেয় কিউই। এই ফলের মধ্যে থাকা ইলেকট্রোলাইট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমায়। এক সপ্তাহ কিউই খেলে আপনার লিপিড প্রোফাইল (কোলেস্টেরল) নরম্যাল মাত্রায় চলে আসবে। এছাড়া রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রা কমিয়ে কিউই হার্টের খেয়াল রাখে।
(৭) কিউই খেলে ঘুম ভাল হয়। এছাড়া এই ফলের মধ্যে ভিটামিন কে রয়েছে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের ঝুঁকি কমায় কিউই। পাশাপাশি কিউই খেলে চোখের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। কিউই খেলে ঘুম ভাল হয়। এছাড়া এই ফলের মধ্যে ভিটামিন কে রয়েছে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের ঝুঁকি কমায় কিউই। পাশাপাশি কিউই খেলে চোখের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
(৮) বাঙালির ফলের তালিকায় ঢুকে গিয়েছে কিউই। কয়েক বছর আগে পর্যন্ত এই ফলের নাম জানত না অনেকেই। কিন্তু এখন একটু শরীর খারাপ হলেই কিউই খাচ্ছেন। শুধু কি স্বাদের জন্য এত জনপ্রিয়তা কিউইয়ের নাকি রয়েছে পুষ্টিগুণও? চলুন জেনে নেওয়া যাক।